জোবায়দুল হকের সাথে ২৬শে এপ্রিল বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন ‘আয়নাবাজি’ খ্যাত
নাবিলা। সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে তাদের
গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান হবে।
সেখানে দু’পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানান নাবিলা। নাবিলা বলেন, ‘বিয়ে আর হলুদে জামাকাপড়ের আশি ভাগ দেশ থেকে নেওয়া, বাকি ২০ ভাগ কলকাতা থেকে কিনেছি। বিয়ের পোশাকের নকশা আমি নিজেই দিয়েছি।’
বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পরদিন ২৭শে এপ্রিল নবদম্পতি উড়াল দেবেন ম্যানচেস্টারে। নাবিলা বলেন, জোবায়দুল হককে প্রাতিষ্ঠানিক কাজে যেতে হচ্ছে ম্যানচেস্টারে। তার সঙ্গে আমি যাচ্ছি। এটিকে হানিমুন বলা যাবে না। ও সেখানে চার দিন অফিসের কাজেই ব্যস্ত থাকবে। কাজের ফাঁকে আমাকে কিছু সময় দেবে। ২রা মে দেশে চলে আসব।
প্রসঙ্গত, জোবায়দুল হকের কৈশোরের সময় কেটেছে জেদ্দায়। নাবিলারও জন্ম সউদী আরবে। বাবার চাকরি সূত্রে তার কৈশোরের আনন্দময় দিনগুলোও কেটেছে জেদ্দা শহরে। সেখানেই নাবিলা এবং জোবায়দুল হকের পরিচয়।
সেখানে দু’পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানান নাবিলা। নাবিলা বলেন, ‘বিয়ে আর হলুদে জামাকাপড়ের আশি ভাগ দেশ থেকে নেওয়া, বাকি ২০ ভাগ কলকাতা থেকে কিনেছি। বিয়ের পোশাকের নকশা আমি নিজেই দিয়েছি।’
বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পরদিন ২৭শে এপ্রিল নবদম্পতি উড়াল দেবেন ম্যানচেস্টারে। নাবিলা বলেন, জোবায়দুল হককে প্রাতিষ্ঠানিক কাজে যেতে হচ্ছে ম্যানচেস্টারে। তার সঙ্গে আমি যাচ্ছি। এটিকে হানিমুন বলা যাবে না। ও সেখানে চার দিন অফিসের কাজেই ব্যস্ত থাকবে। কাজের ফাঁকে আমাকে কিছু সময় দেবে। ২রা মে দেশে চলে আসব।
প্রসঙ্গত, জোবায়দুল হকের কৈশোরের সময় কেটেছে জেদ্দায়। নাবিলারও জন্ম সউদী আরবে। বাবার চাকরি সূত্রে তার কৈশোরের আনন্দময় দিনগুলোও কেটেছে জেদ্দা শহরে। সেখানেই নাবিলা এবং জোবায়দুল হকের পরিচয়।
No comments:
Post a Comment