কেনাবেচা না জমলেও শপিং কমপ্লেক্সগুলোয় এভাবেই নানা নকশার গাউন শোভা পাচ্ছে। ২২ মে, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স, ঢাকা। ছবি: শুভ্র কান্তি দাশশপিং মলগুলো পুরোপুরি না জমলেও কী উঠেছে, তা দেখার জন্য ভিড় হচ্ছে। সবে পাঁচ রমজান। ১০ রোজার পর ক্রেতাদের ভিড় বাড়ার আশা ব্যবসায়ীদের। দেশীয় বুটিকস ও বিদেশি পোশাক আমদানি করা দোকানগুলোয় এখন থেকেই ঈদের পোশাক শোভা পাচ্ছে। মেয়েদের পোশাকের রং, কাট ও নকশায় কিছুটা ভিন্নতা এসেছে। আর ভিনদেশি নামকরণের বাহারি পোশাকের চাহিদা এবারও তুঙ্গে।
হোক কুর্তি, কামিজ কিংবা টপ। কুঁচি দেওয়া নকশা প্রায় সবখানেই। বসুন্ধরার শপিং মলের বেশ কয়েকটি বুটিক শপ ঘুরে দেখা যায়, ছোট-বড় প্রায় সব ধরনের পোশাকেই কুঁচি আছে। কামিজ বা কুর্তির নিচের দিকে ছাড়াও হাতায় বাহারি ধরনের কুঁচি দেখা যাচ্ছে এখনকার পোশাকগুলোয়। বিবিয়ানার স্বত্বাধিকারী ফ্যাশন ডিজাইনার লিপি খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঈদে এবার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন বলতে নানা ধরনের কুঁচিটাই প্রাধান্য পেয়েছে।’
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের আড়ংয়ে দেখা গেল টপ, কুর্তির বেশ চাহিদা। এখানকার বিক্রয় সহযোগী আমিনা আক্তার জানান, ঈদের প্রায় সব নকশাই চলে এসেছে। এবার লম্বাটে ধাঁচের পোশাক বেশি চলছে। এ ছাড়া ছোট টপের সঙ্গে একটু ঢোলা আকৃতির বিভিন্ন নকশার প্যান্টও চলছে বেশ। তবে এসব পোশাকের মূল ক্রেতা তরুণীরা। আর বর্ষা মৌসুম বলে সুতির পোশাকের চাহিদা অনেক। পোশাকের ব্র্যান্ড সেইলরের ডিজাইনার সাদিয়া আফরোজ সোমা প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা সিল্কের ওপরে বিভিন্ন নকশার পোশাক এনেছেন। আরও জানালেন, এবার হালকা রঙের পোশাকের চাহিদা বেশি।
বসুন্ধরায় ঘুরছেন বুশরা আহমেদ ও লিসা রহমান। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিভিন্ন দোকানে ঢুঁ মারছেন। বুশরা বলেন, ‘সময়ের কথা চিন্তা করে পোশাক কিনতে হবে। এবার যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে ঈদেও একই রকম থাকবে। সে জন্য সুতির পোশাক কিনব। তবে ঈদে তো জমকালো একটি পোশাক কিনতেই হয়।’ সেই জমকালো পোশাক হিসেবে বুশরা ও লিসার পছন্দ গাউন। দেশী-দশেও তেমন ভিড় নেই। ক্রেতারা এসে ঘুরে যাচ্ছেন। কে-ক্রাফটের বিক্রয়কর্মী মাহবুবুর রহমান বলেন, কুর্তি কিছু বিক্রি হয়েছে। ১০ রোজা পার হাওয়ার পর বোঝা যাবে বেচাকেনার হাল।
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের আড়ংয়ে দেখা গেল টপ, কুর্তির বেশ চাহিদা। এখানকার বিক্রয় সহযোগী আমিনা আক্তার জানান, ঈদের প্রায় সব নকশাই চলে এসেছে। এবার লম্বাটে ধাঁচের পোশাক বেশি চলছে। এ ছাড়া ছোট টপের সঙ্গে একটু ঢোলা আকৃতির বিভিন্ন নকশার প্যান্টও চলছে বেশ। তবে এসব পোশাকের মূল ক্রেতা তরুণীরা। আর বর্ষা মৌসুম বলে সুতির পোশাকের চাহিদা অনেক। পোশাকের ব্র্যান্ড সেইলরের ডিজাইনার সাদিয়া আফরোজ সোমা প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা সিল্কের ওপরে বিভিন্ন নকশার পোশাক এনেছেন। আরও জানালেন, এবার হালকা রঙের পোশাকের চাহিদা বেশি।
বসুন্ধরায় ঘুরছেন বুশরা আহমেদ ও লিসা রহমান। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিভিন্ন দোকানে ঢুঁ মারছেন। বুশরা বলেন, ‘সময়ের কথা চিন্তা করে পোশাক কিনতে হবে। এবার যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে ঈদেও একই রকম থাকবে। সে জন্য সুতির পোশাক কিনব। তবে ঈদে তো জমকালো একটি পোশাক কিনতেই হয়।’ সেই জমকালো পোশাক হিসেবে বুশরা ও লিসার পছন্দ গাউন। দেশী-দশেও তেমন ভিড় নেই। ক্রেতারা এসে ঘুরে যাচ্ছেন। কে-ক্রাফটের বিক্রয়কর্মী মাহবুবুর রহমান বলেন, কুর্তি কিছু বিক্রি হয়েছে। ১০ রোজা পার হাওয়ার পর বোঝা যাবে বেচাকেনার হাল।
No comments:
Post a Comment